The writing is fluid, the description of the protagonist’s childhood are lyrical. Though written in “sadhubhasha”, the constructs are simple and not an impediment. The love story is beautifully portrayed. Bhabi’s character is fleshed out well. The backdrop is Kolkata in pre-independence era. We catch parts of history and the life through Bhabi’s eyes. The backdrop and portrayals feel authentic. My one gripe about the book is that Bhabi and her husband’s relationship I feel is only touched upon. How did their conjugal life start? One moment Bhabi gains puberty and then she is pregnant. How did that transition happen? I feel that was a bit obligatory to explore since this book is a bildungsroman, and her becoming a woman is kind of integral to the story. The book is an easy read and I finished in one go. The illustrations are beautifully done, including the cover. I recommend the book.

রমণীর প্রেম সমাজসংসারে প্রভূত বিড়ম্বনা সৃষ্টি করিতে পারে, এমনকি যুদ্ধজাহাজও ভাসাইয়া দিতে পারে।তবু ভালবাসার সহজাত উত্তরণ আছেই আছে।বঙ্কিমবাবু সমাজসংসারের দাবী মান্য করিয়াও নারীহৃদয়ের সেই ভালবাসার দীপ্ত ও শান্ত দুইরূপই ফুটাইয়া তুলিয়াছেন।ভালবাসাটুকুই দহনশেষে স্থির সৌদামিনী হইয়া জাগিয়া থাকে। কৃষ্ণভামিন��র ভালবাসাও তাহাই। বোধহয় পরিশেষে কলিকাতা নহে,পান্তির মাঠ নহে, মন্মথের প্রতি নিবেদিত গান নহে - বঙ্কিমবাবুরই প্রতিধ্বনি শুনিতে পাই, " তবে য���ও প্রতাপ ( মন্মথ) অনন্তধামে, যাও যেখানে ইন্দ্রিয়জয়ে কষ্ট নাই, রূপে মোহ নাই, প্রণয়ে পাপ নাই সেখানে যাও। যেখানে রূপ অনন্তভ,প্রণয় অনন্ত, সুখ অনন্ত, সুখে অনন্ত পূণ্য সেইখানে যাও " ( চন্দ্রশেখর)। অভিনন্দন বিশ্বজিৎ মিত্র।

পান্তীর মাঠ হাতে পাওয়ার পর থেকে না থেমে শেষ করতে হয়েছে, এমনই সরেস তার কাহিনী এবং জীবন্ত তার চরিত্র সকল। গ্রাম্য, কিন্তু বুদ্ধিদীপ্ত বালিকা, সহজ সরল ভাষায়, অকপটে তার জীবনের রে গল্প শুনিয়েছে, তা যেমন সাহসী, তেমন ই মর্মস্পর্শী! আর তার সঙ্গে পরতে পরতে জড়িয়ে আছে সেকালের কলকাতা ও আমাদের দেশ! আর এ বইয়ের কথা বলতে গেলে বলতে হবে তার ছবির কথাও। পাতায় পাতায় ভালোলাগা অনেকগুন বাড়িয়ে দিয়েছে জীবন্ত সব ছবি।

১৯০৩ থেকে ২০০৩, মোট একশ বছর বেঁচেছিলেন লেখিকা। এরমধ্যে ১৯১২ থেকে ১৯১৯ পর্যন্ত উত্তর কলকাতার এক বাড়িতে। সেই মধুর কৈশোর -যৌবনবেলায় এক অপূর্ব প্রেমকাহিনী বুকের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিলেন আশি বছর বয়স অবধি। অবশেষে ১৯৮৩ সাল নাগাদ লিখে ফেলেন যা প্রকাশ পেল এই ২০২১ এ। সামনে আনলেন শ্রী বিশ্বজিৎ মিত্র (অনুলিখন) ও শ্রী শুভেন সিংহ'র ( চিত্রন) এর জুটি। বইটি হাতে নিলেই প্রথমে নজর কাড়ে তার অঙ্গসৌষ্ঠব, পাতায় পাতায় আঁকা অনবদ্য সব পেন্সিল স্কেচ, কিশোর কিশোরীদের মায়াকাজল চোখ আর জানলার ফাঁকে ফাঁকে উঁকি মারা সেকালিনী কলকাতা। কর্নওয়ালিশ এর ফুটপাথবিহীন রাস্তায় কৃষ্ণচূড়ার ফুল, গ্যাসের বাতি, হেদুয়ার সামনে ঘোড়ার গাড়ির আড্ডা, গড়ের মাঠে উড়োজাহাজ প্রদর্শনী আর আদিগন্ত পান্তীর মাঠ। অনিন্দ্যসুন্দর প্রেমকাহিনীর শরীর জড়িয়ে লতার মত উঁকি মারছে সময় আর শহর কলকাতা। একনিঃশ্বাসে শেষ হবে। বইটির বাংলা সাহিত্যে চিরকালীন স্থান পাওয়া উচিৎ।

At her 80's a lady writes about the eight years she spent in the city of Calcutta as a nine year old newly married village girl.
As she grows up there in 1910 or so, she discovers the people and the society around her, and some excitement of the city life; while growing up, with support from an unusual source, she develops passion for literature.

The expression of love, compassion, inner conflicts and sadness is absolutely pure, and the author has been successful in keeping the language stunningly pure and spontaneous all through.

It may be about a century old time, it is still a refreshing read.

এই গল্পে লেখিকা তাঁর জীবনের কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণের স্মৃতিকে খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন, তার পাশাপাশি পুরনো কলকাতার চিত্রপটকেও ছবির মতো তুলে ধরেছেন। এক কথায় যদি বলতে হয় তাহলে এ হল এক মহিলার মনের কথা যা প্রতিটি মেয়ের মনকেই নাড়া দেয় ।।

"পান্তীর মাঠ" পাঠ করে যথার্থই আচ্ছন্ন হয়ে গেলাম। কৃষ্ণকামিনী দেবীর ভাষাতেই বলি "আমার মন কীরূপ আচ্ছন্নতায় পরিব্যাপ্ত হ��ল, সে যেন কেমন ঘোর ঘোর ভাব।" খুব যত্ন করে আদর করে পড়বার বই এটি। বই নয়, আলেখ্য। সঙ্গে অনবদ্য রেখাচিত্র। পদাবলীর মত লিরিক্যাল, প্রেমরসে সিক্ত, প্রতি চুমুকে যেন অমৃতরস। এর রসাস্বাদন করতে হলে অবশ্য অন্তরে সেই প্রেমের শিখাটি দীপ্যমান হতে হবে, থাকতে হবে এক উন্নীত মনোভূমি। হতে পারে তা পাঠকের অভিজ্ঞতাসঞ্জাত বা তার গাঢ় অবচেতনের উদ্ভাস। "ভাবি" নিজে আয়নার সামনে দাঁড়িয়েছেন, পাঠককেও দাঁড় করিয়েছেন সেই আয়নার সামনে, অবিরত।